মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৫, ১০:২৪ পূর্বাহ্ন

সর্বশেষ সংবাদ :
দিনে দুপুরে কিশোরকে ছুরিকাঘাতে হ/ত্যা/র চেষ্টা বাউফলে এক প্রসূতির জরায়ুর ভিতরে সিজারিয়ান কাচি পাওয়ার অভিযোগ ‘শীগ্রই কলাপাড়ায় যুগ্ম জেলা জজ আদালত স্থাপন করতে হবে’ বিচারপতি জেবিএম হাসান কুয়াকাটায় ২দিন ব্যাপী শিক্ষক মিলনমেলা অনুষ্ঠিত বরিশালে নারীপক্ষের আয়োজনে তরুণ প্রজন্মের সফলতার গল্প শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত বাউফলে জেলা প্রশাসকের শুভ আগমন উপলক্ষে মতবিনিময় সভা বাউফলে জেলেদের মাঝে (বিজিএফ) এর চাল বিতরণে অনিয়ম স্বল্পমূলে তৈরিকৃত ১৯২ জন জেলেদের মাঝে লাইফবয়া বিতরণ পটুয়াখালী র‍্যাব ক্যাম্পে,ঘুমন্ত অবস্থায়  র‍্যাব সদস্যর মৃ/ত্যু কলাপাড়ায় প্রতিষ্ঠান প্রধানদের সাথে ইউএনও’র মত বিনিময় বাউফলে সড়ক দুর্ঘটনায় ২ স্কুল শিক্ষকসহ আহত-৩ মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান ২০২৫ কলাপাড়ায় বৌদ্ধবিহার গুলোতে উদযাপিত হচ্ছে প্রবারনা পূর্ণিমা কুয়াকাটা সৈকত থেকে অজ্ঞাত যুবকের অর্ধগলিত ম/র/দে/হ উদ্ধার মহিপুরে অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানিদের টিন ও নগদ টাকা প্রদান
দূর্নিতীর শীর্ষে অফিস সহকারী হেমায়েত

দূর্নিতীর শীর্ষে অফিস সহকারী হেমায়েত

Sharing is caring!

ক্রাইমসিন ডেক্স: বরিশাল সদর উপজেলার শায়েস্তাবাদ ইউনিয়ানে  ইউনিয়ন পরিষদের অফিস সহকারী হেমায়েত এর বিরুদ্ধে ব্যাপক অনিয়ম ও ঘুষ গ্রহনের অভিযোগ পাওয়াগেছে।

ইউনিয়েনের পরিষদের নিয়ম কানুের তোয়াক্কা না করে সুবিধা বঞ্চিতদের জিন্মি করে হাজার হাজার টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।

ভুক্তভোগীরা তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময় অভিযোগ দিলেও ঊর্ধতন কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে স্বপদেই বহাল রয়েছেন তিনি।

অনেকে আবার টাকা দিয়েও সুবিধা পাচ্ছেনা ভুক্তভুগিরা। স্থানীয় সুত্র জানা যায়, হেমায়েত দির্ঘ দিন যাবত  ইউনিয়নের সাধারণ মানুষের কাছ থেকে জন্ম সনদ,মৃত্যু  সনদ দিতে ২০০শ থেকে ৩০০শ টাকা নিচ্ছে।
এতে গরীব অসহায় ও দুস্থরা সরকারি সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।

এবিষয়ে ভুক্তভোগী নাম প্রকাশ না করা শর্তে বলেন,আমি আমার মেয়ের জন্য জন্ম সনদ আনতে গেলে আমার কাছে ২০০ টাকা দাবি করে। আর টাকা না দিলে জন্ম সনদ মিলবেনা বলে জানায়। পরে আমি ২০০শত টাকা দেই।

টাকা দেওয়ার পরও আমাকে দুই ঘন্টা বসিয়ে রাখে।  সেদিন আমার কাজ করে দেয়নি এবং এক সপ্তাহ পর গেলে আমার কাজ থেকে আরো ২০০শ টাকা নিয়েছে আমি মোট ৪০০শ টাকা দিয়েছি। তার সময় লেগেছে ১৫দিনের মত।

এবিষয় শায়েস্তাবাদ ইউনিয়নের কয়েক জন গ্রাম পুলিশরে কাছে জানতে চাইলে তারা বলেনে, ইউএনও স্যারের কাছে হেমায়েতের নামে দুর্নিতির কথা বলা হয়েছে। স্যার ওকে সাবধান করেছে তবুও সে শোধরায় নাই।তারা আরো বলেন আমরা নিরুপায়, আমাদের কথা সে শোনেনা তার মতো কাজ করে।

প্রতিদিন ১৫ থেকে ২০জন বিভিন্ন কাজের জন্য আসলে তাদের কাছ থেকে ২শ ৩শ টাকা নেয়া হয়। প্রতিদিন সে কমপক্ষে চার থেকে পাচ হাজার টাকা কামিয়ে নিচ্ছে।

অভিযোগের সত্ততা শিকার করে হেমায়েতে বলেন, ইউনিয়ন পরিষদ থেকে আমাকে কোন বেতন দেওয়া হয়না তাই আমার টাকা নিতে হয়।

এবিষয় শায়েস্থাবাদ ইউনিয়ান পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আরিফুজ্জান মুন্না এর কাছে মুঠো ফোনে একাদিকবার কল করলেও তিনি রিসিভ করেননি।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © crimeseen24.com-2024
Design By MrHostBD